আমি আবেগ ও অনুভূতিপ্রবণ,ভাবুক আর সৃষ্টিশীল।জীবনের চলা,ওঠাপড়া আর অভিজ্ঞতা নিংড়োনো এই সব লেখা ।এ আমার পাগল মনের নিঃশেষিত প্রকাশ।
2 August 2020
তুতেনখামেনের চটি
মিশরের বালক ফ্যারাও তুতেনখামেনের সমস্ত পরিধেয়র প্রদর্শণী হবে কলকাতার ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামে, মাত্র পনেরো দিনের জন্য।অঞ্জন আর অনির্বাণ ,দুই বন্ধু দেখতে গেল।অঞ্জনের পৈতৃক ব্যাবসা আর শখের গোয়েন্দা।অনির্বাণ ইতিহাসের প্রফেসর। মোটা কাচের প্রমাণ সাইজের সব শোকেসের ভেতর সাজানো ফ্যারাওয়ের পরিধেয় জিনিস সব। সিল্কের কাপড়ের স্কার্টের মত পোশাক যাকে বলে শেন্ডিট, চিতা বাঘের ছাল, সিংহের লেজ, খেপরেশ বা হেলমেট, ওসিরিস বা রাজদণ্ড, সোনার নকল দাড়ি, পেটিকোট ,দস্তানা,মোজা আর কারুকাজ করা চটি,বেশির ভাগই সোনার ।দেখে ওদের চক্ষু চড়কগাছ।তুতেনের মমির সঙ্গে থাকা ছোরাটা নাকি এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল।দুদিন পরে অনির্বাণ খবর দিল,তেনখামেনের চটি চুরি হয়ে গেছে।তার জায়গায় একটা সস্তার কোলাপুরি চটি সাজানো। ইজিপ্ট এমব্যাসি জেনে গেলে সর্বনাশ হয়ে যাবে, লজ্জায় মাথা কাটা যাবে দেশের। কায়রো মিউজিয়ামের অফিসারদের অনেক বলে-কয়ে সামলে রাখা হয়েছে। চটিটা না পাওয়া গেলে যে কি হবে! দেশের মান-ইজ্জত জড়িত।ওসি রাঘববাবু এসে বললেন, ‘আমাদের ডিটেকটিভ তো আছেই, তুমিও একটু দেখ অঞ্জন। তোমার ওপর আমার অনেক ভরসা আছে। জানো তো বেশি সময় নেই, হাতে মাত্র একটা দিন! কালকের আগেই চটিটা উদ্ধার করতে হবে। (অঞ্জন কি উদ্ধার করতে পারবে চুরি যাওয়া চটিটা?জানতে গেলে পড়তে হবে এই রহস্য গল্পটা)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment