বাপ্পা ছোটবেলা থেকেই খুব দুরন্ত। বাড়ির লোককে যে কতবার নাকানিচোবানি খাইয়েছে, তার শেষ নেই ।সবাই ওর দুষ্টুমিতে জেরবার ।স্কুল থেকে হাজার বার কমপ্লেন আসার পর, শেষ কালে বাবা-মা পর্যন্ত ওর ব্যাপারে ভয়ঙ্কর বিরক্ত । কড়া শাসনে ওকে বেঁধে রেখেছেন। কিন্তু পড়াশোনায় ও বেশ ভাল, খেলাধুলোতে তো বটেই। এমনকি ওর চেয়ে বড়, বাড়ির অন্য সব দাদা দিদিরা, ওর সঙ্গে শুধু মারামারি কেন ,কোন কিছুতেই পেরে ওঠেনা।
সেদিন দুপুরে বাপ্পা স্কুল থেকে ফিরে, খেয়েদেয়ে, মার পাশে বসে একটা টিনটিনের পাতা উল্টাচ্ছিল। তখন চড়া রোদ, বাইরে বেরোনো মানা আছে। বাপ্পাও টিনটিনের কমিক্সেই মশগুল হয়ে গিয়েছিল।হঠাৎ ওর কেমন যেন একটা অস্বস্তি হতে লাগল। কেমন যেন একটা উশখুশ ,চঞ্চল ভাব। ওর বইতে আর মন বসল না ।খাট থেকে চুপিসাড়ে নেমে পড়ল।মার তখন সবে চোখটা লেগেছে,টেরও পেলেন না । বাপ্পার খালি মনে হতে লাগলো ওকে যেন কোথাও যেতে হবে। পায়ে পায়ে দরজাটা খুলে, সিঁড়ি দিয়ে কোন খেয়ালে ও নেমে গেল ।সচরাচর এই সময়টা ও এভাবে নীচে নামে না ,বিশেষ করে এই দুপুর রোদে। কোনদিনও যা করে না ,আজ যেন কোন অজানা টানে তাই করতে লাগল।কোলাপসিবল গেটটা আস্তে করে খুলে, বাড়ির বাইরে বেরিয়ে পড়ল ও। নিচে বড় জেঠু-জেঠিমারা জানতেও পারলেন না ।তারপর, বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেদিকে ও কোনদিনও সেভাবে যায় না ,সেই মন্দিরতলার মাঠের দিকে যেতে লাগল। কেউ যেন ওকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে দুর্লঙ্ঘ্য আকর্ষণে, না গিয়ে উপায় নেই,ফিরে যাবারও এখন আর কোন পথ নেই ।
(এরপর কি হল?জানতে গেলে পুরো গল্পটা পড়তে হবে)
সেদিন দুপুরে বাপ্পা স্কুল থেকে ফিরে, খেয়েদেয়ে, মার পাশে বসে একটা টিনটিনের পাতা উল্টাচ্ছিল। তখন চড়া রোদ, বাইরে বেরোনো মানা আছে। বাপ্পাও টিনটিনের কমিক্সেই মশগুল হয়ে গিয়েছিল।হঠাৎ ওর কেমন যেন একটা অস্বস্তি হতে লাগল। কেমন যেন একটা উশখুশ ,চঞ্চল ভাব। ওর বইতে আর মন বসল না ।খাট থেকে চুপিসাড়ে নেমে পড়ল।মার তখন সবে চোখটা লেগেছে,টেরও পেলেন না । বাপ্পার খালি মনে হতে লাগলো ওকে যেন কোথাও যেতে হবে। পায়ে পায়ে দরজাটা খুলে, সিঁড়ি দিয়ে কোন খেয়ালে ও নেমে গেল ।সচরাচর এই সময়টা ও এভাবে নীচে নামে না ,বিশেষ করে এই দুপুর রোদে। কোনদিনও যা করে না ,আজ যেন কোন অজানা টানে তাই করতে লাগল।কোলাপসিবল গেটটা আস্তে করে খুলে, বাড়ির বাইরে বেরিয়ে পড়ল ও। নিচে বড় জেঠু-জেঠিমারা জানতেও পারলেন না ।তারপর, বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেদিকে ও কোনদিনও সেভাবে যায় না ,সেই মন্দিরতলার মাঠের দিকে যেতে লাগল। কেউ যেন ওকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে দুর্লঙ্ঘ্য আকর্ষণে, না গিয়ে উপায় নেই,ফিরে যাবারও এখন আর কোন পথ নেই ।
(এরপর কি হল?জানতে গেলে পুরো গল্পটা পড়তে হবে)
No comments:
Post a Comment