প্রীতম ফোনটা রেখে উত্তেজনায় হাঁফাচ্ছিল ।অনন্যা আসছে ওর ফ্ল্যাটে,আর ফ্ল্যাটে সে এখন একা।
অনন্যাই ক’দিন ধরে বলেছিল, “তোমাদের ফ্ল্যাটটা দেখতে যাব। কবে যাব, বল। "
"বাবা মা তো দু’একদিন পরেই ছোটমাসির বাড়ি যাবে। তখন আমি তোমাকে ফোন করে দেব। তুমি চলে এস।“
“বাহ,দারুন মজা হবে।তোমার সব কবিতার বই দেখব সেদিন।“
এসে গেল সেই দিন । বিকেলে ওদের ফ্ল্যাটের কমন ফোন থেকে অনন্যার বাড়ির নীচের পিসিও বুথে ফোন করে ওকে ডেকে নিল প্রীতম। জানিয়ে দিল “চলে এস, বাবা মা নেই, রাস্তা ক্লিয়ার।“ অনন্যা বলল, “ওকে, ডার্লিং। এখনই আসছি, পাঁচ মিনিটের মধ্যে।“ প্রীতমের বুকের মধ্যে হার্টটা যেন তখন আনন্দে লাফাচ্ছে। বাবা-মা তো এই সবে বেরোলেন। আসতে এখনও ঘন্টা দুয়েক।প্রীতম আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে, চুলটায় হাত চালিয়ে আলগাভাবে গুছিয়ে নিল, একটু কেয়ারলেস থাক।
অনন্যা এসেছিল,যদি বাবা-মার কানে যায় সর্বনাশ হবে ,ভাবতেই শিউরে ওঠে ও।কিন্তু এখন আর ফিরে যাবার উপায় নেই,একটু রিস্ক তো নিতেই হয়।মনে মনে সাহস সঞ্চয় করে প্রীতম।ধুর,কেউ জানতে পারবে না, মাত্র তো এক ঘণ্টার ব্যাপার।
কেউ কি আসছে? সিঁড়িতে পায়ের শব্দ ওকে ঝাঁকিয়ে দিয়ে যায়।
(এরপর কি হল?পুরো গল্পটা পড়তে হবে তাহলে)

খুব ভালো হয়েছে লেখাটা এখন!
ReplyDeleteধন্যবাদ
ReplyDelete